ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন – Bhairab Bazar Railway Station

ভৈরববাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাত্রা করার পূর্বে সঠিক ট্রেনের তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। আপনি প্রতিদিনের যাত্রী হন বা মাঝেমধ্যে ভ্রমণকারী, কিংবা দীর্ঘ দূরত্বের পরিকল্পনা করছেন - এই বিস্তারিত সময়সূচী আপনাকে সাহায্য করবে। ভৈরববাজার থেকে ছাড়া প্রতিটি ট্রেনের নাম, আগমন-প্রস্থানের সময়, সাপ্তাহিক ছুটির দিন - সব তথ্য এখানে পাবেন। এই সময়সূচী অনুসরণ করে আপনি সহজেই আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন এবং যাত্রাপথ হবে নির্ভুল ও আরামদায়ক।

🚆 ভৈরববাজার স্টেশন ট্রেন সময়সূচি (ফরওয়ার্ড ট্রেনসমূহ)

🚆 ভৈরববাজার স্টেশন ট্রেন সময়সূচি (ডাউনওয়ার্ড ট্রেনসমূহ)

🚆 ভৈরববাজার স্টেশন ট্রেন সময়সূচি (ফরওয়ার্ড ট্রেনসমূহ)

তুর্ণা (৭৪১)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৩:৩৩ am (আগমনের সময়: ০৩:৩০ am)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৫:১০ am।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

পারাবত এক্সপ্রেস (৭০৯)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৮:০৬ am (আগমনের সময়: ০৮:০৩ am)।
শেষ গন্তব্য: সিলেট — পৌঁছানোর সময়: ০১:০০ pm।
বন্ধের দিন: সোমবার।

এগারোশিঁধুর প্রভাতি (৭৩৭)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৯:১৩ am (আগমনের সময়: ০৮:৫৩ am)।
শেষ গন্তব্য: কিশোরগঞ্জ — পৌঁছানোর সময়: ১১:১০ am।
বন্ধের দিন: বুধবার।

মহানগর প্রভাতি (৭০৪)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৯:২২ am (আগমনের সময়: ০৯:১৯ am)।
শেষ গন্তব্য: চট্টগ্রাম — পৌঁছানোর সময়: ০১:৩৫ pm।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

চট্টলা এক্সপ্রেস (৮০১)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১০:৫৩ am (আগমনের সময়: ১০:৫০ am)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ১২:৪০ pm।
বন্ধের দিন: শুক্রবার।

কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮১)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১২:৩৫ pm (আগমনের সময়: ১২:১৫ pm)।
শেষ গন্তব্য: কিশোরগঞ্জ — পৌঁছানোর সময়: ০২:১০ pm।
বন্ধের দিন: মঙ্গলবার।

বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৫)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০১:২০ pm (আগমনের সময়: ০১:১৫ pm)।
শেষ গন্তব্য: জামালপুর টাউন — পৌঁছানোর সময়: ০৬:০০ pm।
বন্ধের দিন: মঙ্গলবার।

মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৪:৫৭ pm (আগমনের সময়: ০৪:৫৫ pm)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৬:৪০ pm।
বন্ধের দিন: রবিবার।

এগারোশিঁধুর গোধুলি (৭৪৯)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৮:৫০ pm (আগমনের সময়: ০৮:৩০ pm)।
শেষ গন্তব্য: কিশোরগঞ্জ — পৌঁছানোর সময়: ১০:৪০ pm।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

উপবন এক্সপ্রেস (৭৩৯)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১১:৪৩ pm (আগমনের সময়: ১১:৪০ pm)।
শেষ গন্তব্য: সিলেট — পৌঁছানোর সময়: ০৫:০০ am।
বন্ধের দিন: বুধবার।

🚆 ভৈরববাজার স্টেশন ট্রেন সময়সূচি (ডাউনওয়ার্ড ট্রেনসমূহ)

বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৬)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১২:৩৫ am (আগমনের সময়: ১২:৩০ am)।
শেষ গন্তব্য: চট্টগ্রাম — পৌঁছানোর সময়: ০৫:০০ am।
বন্ধের দিন: মঙ্গলবার।

তুর্ণা (৭৪২)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১২:৫২ am (আগমনের সময়: ১২:৪৯ am)।
শেষ গন্তব্য: চট্টগ্রাম — পৌঁছানোর সময়: ০৫:১৫ am।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

উপবন এক্সপ্রেস (৭৪০)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৪:০৬ am (আগমনের সময়: ০৪:০৩ am)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৫:৪০ am।
বন্ধের দিন: সোমবার।

এগারোশিঁধুর প্রভাতি (৭৩৮)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৮:২০ am (আগমনের সময়: ০৮:০০ am)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ১০:৩৫ am।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

কালনী এক্সপ্রেস (৭৭৪)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১১:১৩ am (আগমনের সময়: ১১:১০ am)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ১২:৫৫ pm।
বন্ধের দিন: শুক্রবার।

এগারোশিঁধুর গোধুলি (৭৫০)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৩:০০ pm (আগমনের সময়: ০২:৪০ pm)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৪:৪৫ pm।
বন্ধের দিন: বুধবার।

চট্টলা এক্সপ্রেস (৮০২)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৪:০০ pm (আগমনের সময়: ০৩:৫৭ pm)।
শেষ গন্তব্য: চট্টগ্রাম — পৌঁছানোর সময়: ০৮:৩০ pm।
বন্ধের দিন: শুক্রবার।

উপকূল এক্সপ্রেস (৭১২)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৪:৫৩ pm (আগমনের সময়: ০৪:৫০ pm)।
শেষ গন্তব্য: নোয়াখালী — পৌঁছানোর সময়: ০৮:৪০ pm।
বন্ধের দিন: মঙ্গলবার।

কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮২)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৫:৪৮ pm (আগমনের সময়: ০৫:২৮ pm)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৮:০০ pm।
বন্ধের দিন: মঙ্গলবার।

মহানগর গোধুলি (৭০৩)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৭:০৮ pm (আগমনের সময়: ০৭:০৫ pm)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ০৮:৪৫ pm।
বন্ধের দিন: কোনো বন্ধ নেই।

পারাবত এক্সপ্রেস (৭১০)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ০৮:৫৮ pm (আগমনের সময়: ০৮:৫৫ pm)।
শেষ গন্তব্য: ঢাকা — পৌঁছানোর সময়: ১০:৪০ pm।
বন্ধের দিন: সোমবার।

মহানগর এক্সপ্রেস (৭২২)
ভৈরববাজার থেকে ছাড়া: ১১:০৩ pm (আগমনের সময়: ১১:০০ pm)।
শেষ গন্তব্য: চট্টগ্রাম — পৌঁছানোর সময়: ০৩:৩০ am।
বন্ধের দিন: রবিবার।

অবস্থান

ভৈরববাজার রেলওয়ে স্টেশন কুমিল্লা জেলা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সীমানার নিকটে অবস্থিত। এটি শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করে এবং স্থানীয় পরিবহন মাধ্যমে সহজেই পৌঁছানো যায়।

গুরুত্ব

ভৈরববাজার রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের পূর্ব অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্ট। এটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কিশোরগঞ্জ, জামালপুর ও নোয়াখালীর মতো প্রধান শহরগুলোর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই স্টেশন ব্যবহার করেন। এটি আঞ্চলিক বাণিজ্য ও যাতায়াতের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 

যাত্রী সুবিধা

স্টেশনে যাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা যেমন টিকিট কাউন্টার, অপেক্ষা কক্ষ, খাবারের দোকান এবং পানির ব্যবস্থা রয়েছে। স্টেশন চত্বরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাও বিদ্যমান।